ফ্র্যাকশনাল লেজার রিসারফেসিং কিভাবে কাজ করে?
আমাদের ত্বক হলো দেহের এমন অঙ্গ যা সর্বক্ষণ প্রকাশ্যে থাকে, তাই একে নিখুঁত রাখতে অনেকেই খুব চেষ্টা করে থাকেন, এবং তা করাই উচিত। প্রতি কয়েক বছর অন্তত আমরা নতুন কসমেটিক (cosmetic) চিকিৎসার কথা জানতে পারি, কিন্তু এই ফ্র্যাকশনাল লেজার রিসারফেসিং চিকিৎসা পুরোনো হলেও সময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে আজও দারুণ কার্যকরী। ক্রমাগত নিজেকে পরিবর্তন করেও এই প্রযুক্তি এখনও আমাদের ত্বককে নিখুঁত রাখতে সাহায্য করে চলেছে।
ফ্র্যাকশনাল লেজার রিসারফেসিং জিনিসটি কি?
ফ্র্যাক্সেল লেজার রিসারফেসিং চিকিৎসায় আমরা নিয়ন্ত্রিতভাবে ত্বকের উপরের স্তরটিকে সরিয়ে দিই যাতে নিচ থেকে নতুন, উজ্জীবিত, সুন্দর ত্বক বেরিয়ে আসে। এই প্রক্রিয়াতে ডাক্তাররা একটি স্পন্দনশীল আলোর রশ্মিকে ত্বক লক্ষ্য করে এমন ভাবে কেন্দ্রীভূত করেন যাতে ক্ষতিগ্রস্ত উপরের স্তরটি উঠে গিয়ে ত্বকের মসৃণভাব ফিরে আসে।
- ফ্র্যাকশনাল লেজার রিসারফেসিং নতুন কোলাজেন তৈরিতে সাহায্য করে ক্ষতচিহ্ন, দাগ ও ত্বকের অমসৃণতা কমিয়ে দেয়। এই চিকিৎসায় বয়সজনিত সমস্যা, রোদে পোড়া (Suntan), ত্বকের রঙের অসামঞ্জস্য, সূক্ষ্ম লাইন ও বলিরেখাও কমে যায়।
- লেজার দ্বারা ব্রণর ক্ষতচিহ্ন রিসারফেসিং চিকিৎসায় ত্বকের সংশ্লিষ্ট জায়গায় নিয়ন্ত্রিত উত্তপ্ত থার্মাল জোন (thermal zone) তৈরি করে, কোলাজেন তৈরি এবং পুনর্বিন্যাস করা বাড়ায় – যার ফলে ক্ষতচিহ্নের গভীরতা কমে যায়। এই আধুনিক প্রযুক্তিতে স্থায়ী দাগগুলিও কমে যায়; ত্বকের মসৃণতা ফিরে আসে।
লেজার স্কিন টাইটেনিং (skin tightening) চিকিৎসা এই নিয়ন্ত্রিত ক্ষত করার তত্ত্ব অনুযায়ী কাজ করে যার ফলে কোলাজেন সঙ্গে সঙ্গে কুঁচকে যায় ও পুনর্বিন্যাসিত হয়। এতে নতুন সুস্থ কোলাজেন তৈরি হয়ে ত্বক টানটান করে দেয়। এর ফলে ত্বকে যে বয়সজনিত পরিবর্তন দেখা দেয় যেমন কুঁচকানি, স্মোকার‘স লাইন (smoker’s line), ভুরু কুঁচকানি (frown line), চোখের কোণের বলিরেখা (crow’s feet) ও অন্যান্য বলিরেখা–এগুলিও কমে যায়। এটি ত্বকের জৌলুশ, রং ও পুষ্টি ফেরানোর জন্য সেরা নন–সার্জিক্যাল চিকিৎসা।
Read More: Non-Surgical Treatments For Premature Skin Ageing
লেজার স্কিন রিসারফেসিং-এর উপকারিতা
ফ্র্যাক্সেল লেজার স্কিন রিসারফেসিং–এর সেরা সাতটি উপকারিতা হল:
- এটি একটি নিরাপদ ও কার্যকরী চিকিৎসা।
- এর ডাউনটাইম (downtime) খুব বেশি না।
- এটি নন–ইনভেসিভ (non-invasive) প্রক্রিয়া।
- এটি একটি দ্রুত প্রক্রিয়া।
- এতে দীর্ঘস্থায়ী ফল পাওয়া যায়।
- এটি সব ধরণের ত্বকের জন্য উপযোগী।
- এর বিশেষ কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
দেহের কোন জায়গায় লেজার স্কিন রিসারফেসিং চিকিৎসা করা যায়?
চর্মবিশেষজ্ঞরা দেহের নিম্নলিখিত স্থানগুলিতে লেজার স্কিন রিসারফেসিং করতে পারেন:
- মুখ: ব্রণের দাগ, বসন্তের দাগ, চোট–আঘাতের দাগ, পোড়ার দাগ, সার্জারির ক্ষত, কালো দাগ, সূক্ষ্ম লাইন ও ত্বকের বলিরেখার চিকিৎসা করা যায়।
- গলা, হাত, বুক: ব্রণর ক্ষতচিহ্ন, বসন্তের দাগ, বয়সের ছোপ, রোদে পোড়া ত্বকের অসমান রঙের চিকিৎসা করা যায়।
লেজার স্কিন রিসারফেসিং চিকিৎসায় কি ধরণের লেজার ব্যবহৃত হয়
চর্মবিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন লেজার প্রযুক্তি দিয়ে এই লেজার স্কিন রিসারফেসিং চিকিৎসা করে থাকেন:
-
অ্যাব্লেটিভ লেজার (Ablative Laser)
এই লেজার থেকে উৎপন্ন তাপ ত্বকের উপরের স্তরটিকে নিয়ন্ত্রিতভাবে মাইক্রো–ইনজুরি (micro-injuries) করে। এটি পুরোনো কোলাজেন ভেঙে নতুন সুস্থ কোলাজেন তৈরি করে যার ফলে নতুন ত্বকে ফাইবারগুলি (fibres) দৃঢ়ভাবে সংবদ্ধ হয়। যেহেতু এই চিকিৎসায় ডার্মিসকে (dermis) হালকাভাবে উত্তপ্ত করা হয়, তাই মুখের সংবেদনশীল স্থানগুলি নিরাপদে চিকিৎসা করা সম্ভব হয়। ত্বক টানটান ও মসৃণ হয়ে ওঠে, দাগ অস্পষ্ট হয়ে যায়। এই লেজার চিকিৎসায় বেশি ডাউনটাইম (সেরে ওঠার সময়) লাগে, এবং সঠিকভাবে চিকিৎসা–পরবর্তী যত্ন না করলে ক্ষতচিহ্ন, দাগ বা সংক্রমণের ঝুঁকি থেকে যায়। অ্যাব্লেটিভ লেজার চিকিৎসার মধ্যে পড়ে কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO2) ও আরবিয়াম (erbium) লেজার।
-
নন-অ্যাব্লেটিভ লেজার (Non-Ablative Laser)
এগুলি অ্যাব্লেটিভ লেজারের তুলনায় কম ইনভেসিভ ও এতে দৃশ্যমান ক্ষত হয় না। নন–অ্যাব্লেটিভ লেজার ত্বকের উপরের স্তরটিকে বাঁচিয়ে হালকাভাবে ডার্মিসের উপরেই কাজ করে। নিয়ন্ত্রিতভাবে তাপ দিয়ে শুধু উদ্দিষ্ট টিস্যুর (tissue) কোলাজেনকে উজ্জীবিত করা হয়। তৈরি হওয়া নতুন কোলাজেন দৃশ্যমান দাগ ও ক্ষত কমিয়ে দেয় এবং ত্বককে মসৃণ ও উজ্জ্বল করে তোলে। এই লেজারে যন্ত্রণা হয়না, ডাউনটাইম কম এবং গাঢ় রঙের ত্বকের জন্য এগুলি বেশি নিরাপদ। এগুলি হালকা, ছোটখাট ক্ষতচিহ্নের উপর বেশি ভাল কাজ করে, কালো দাগ কমায় ও ত্বক পরিষ্কার করে তোলে।
-
পিক্সেল ফ্র্যাকশনাল রিসারফেসিং (Pixel Laser Resurfacing)
ফ্র্যাকশনাল লেজার রিসারফেসিং ক্ষতচিহ্নের সূক্ষ্ম চিকিৎসা করার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত। লেজার শক্তিটি ছোট ছোট আলোর বীমে (beam) ভাগ হয়ে ত্বকের সংশ্লিষ্ট স্থানে ভালভাবে কেন্দ্রীভূত হয়ে কাজ করে। অ্যাব্লেটিভ লেজার ত্বকের উপরের স্তরটিকে পুরো উড়িয়ে দেয়; এটি তার বদলে ত্বকে সমান দূরত্বের অনেকগুলি আণুবীক্ষণিক (microscopic) ছিদ্র সৃষ্টি করে, যাতে মাঝের সুস্থ ত্বক সুরক্ষিত থাকে। এর ফলে ত্বক তাড়াতাড়ি সেরে ওঠে, ডাউনটাইম কম হয়। এটি সব ধরণের ত্বকের জন্য নিরাপদ। পুরোনো দাগ, ক্ষতচিহ্ন, বয়সজনিত পরিবর্তন ও বড় পোর্স (pores) কমাতে এই চিকিৎসা কার্যকরী।
Read More: Non-Surgical Treatment For Acne Scar
এই চিকিৎসার জন্য উপযুক্ত কে?
লেজার স্কিন রিসারফেসিং প্রায় সব ধরণের ত্বকে কাজ করে। উপরে লিখিত সমস্যাগুলি থাকলে ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সের যে কোন ব্যক্তি এই চিকিৎসা করাতে পারেন। তবে গর্ভবতী ও স্তন্যদাত্রী মহিলাদের এগুলি করানো উচিত না। যাঁরা বিশেষ কয়েকটি ওষুধ খান বা যাঁদের হাইপারট্রফিক স্কার/কিলয়েড (hypertrophic scar/keloid) হওয়ার প্রবণতা আছে, তাঁরা এই চিকিৎসার উপযুক্ত নাও হতে পারেন।
এই ভিডিওটি এখনই দেখুন:
লেজার স্কিন রিসারফেসিং চিকিৎসার ধাপগুলি কি?
লেজার স্কিন রিসারফেসিং প্রক্রিয়াতে সবার একভাবে চিকিৎসা হয়না। আপনার দাগ ও ক্ষতচিহ্নের মাপ ও প্রকার দেখে, আপনার জীবনশৈলী অনুযায়ী ডাউনটাইম হিসাব করে, আপনার মেডিক্যাল হিস্ট্রি (medical history) নিয়ে ও ত্বকের প্রকৃতি বিচার করে তবেই আপনার চর্মবিশেষজ্ঞ উপযুক্ত চিকিৎসার পরিকল্পনা করবেন।
লেজার স্কিন রিসারফেসিং চিকিৎসায় এই ধাপগুলি থাকে
- পরামর্শ দেবার সময় আপনার চর্মবিশেষজ্ঞ আপনার ত্বক পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষা করবেন ও আপনার সমস্যার গভীরতা বিচার করে একটি উপযুক্ত চিকিৎসার প্ল্যান বানাবেন। তাতে লেজার রিসারফেসিং চিকিৎসার সাথে আরও কোনো চিকিৎসা যোগ হতে পারে।
- আপনার চর্মবিশেষজ্ঞ প্রক্রিয়ার পূর্ব–যত্নের বিষয়ে আপনাকে নির্দেশ দেবেন, যাতে আপনার ত্বক চিকিৎসার জন্য তৈরি বা প্রাইম (prime) করা হবে। এর ফলে প্রক্রিয়ার পর ত্বক তাড়াতাড়ি সেরে উঠবে ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঝুঁকিও কম থাকবে। প্রক্রিয়ার আগে কয়েক সপ্তাহ আপনাকে এই নির্দেশ অনুসরণ করে চলতে হবে।
- চিকিৎসার দিন একজন থেরাপিস্ট আপনার ত্বক পরিষ্কার করে তার থেকে অতিরিক্ত তেল, ময়লা ও মেকআপ তুলে দেবেন।
- তারপর তিনি সংশ্লিষ্ট ত্বকে একটি অসাড় করার মলম লাগিয়ে দেবেন যাতে প্রক্রিয়ার সময় আপনার কোন যন্ত্রণা বা অসুবিধা না হয়।
- ডাক্তার আপনার ত্বকের একটি ছোট জায়গার উপর লেজার চালিয়ে একটি প্যাচ টেস্ট (patch test) করবেন।
- চর্মবিশেষজ্ঞ ডাক্তার তারপর আপনার ত্বকের প্রকৃতি ও সমস্যার গুরুত্ব অনুযায়ী লেজারের ফ্লুয়েন্স (fluence) ও কতগুলি পাস (pass) লাগবে ইত্যাদি হিসেব করে লেজারের প্যারামিটার (parameter) নির্দিষ্ট করবেন।
- ডাক্তার সেশনটি শেষ করার পর থেরাপিস্ট আপনার ত্বক শীতল করার জন্য সুথিং (soothing) মলম ও সানস্ক্রিন (sunscreen) লাগিয়ে দেবেন।
- আপনার ডাক্তার প্রক্রিয়া-পরবর্তী যত্নের নির্দেশ ও আপনাকে বুঝিয়ে দেবেন যাতে আপনি চিকিৎসার ফল আরও ভালভাবে উপভোগ করতে পারেন।
#ক্ষতচিহ্নের চিকিৎসা ক্ষতচিহ্নের প্রকৃতি, আকার অবস্থান, মাপ এসবের উপর নির্ভর করে। আরও জানতে এই ভিডিওটি দেখুন। ভারতে লেজার স্কিন রিসারফেসিং-এর খরচ
ভারতে লেজার স্কিন রিসারফেসিং–এর খরচ পড়ে সেশন পিছু ৭,০০০ টাকা থেকে ২০,০০০ টাকা। এটি নির্ভর করে ক্ষতচিহ্নের গভীরতা, কতগুলি সেশন লাগবে, কোন লেজার ব্যবহৃত হচ্ছে, ডাক্তারের অভিজ্ঞতা ও ক্লিনিকের খ্যাতি ও অবস্থানের উপর।
বিঃ দ্রঃ উপরের মূল্য প্রতীকী মাত্র এবং বিভিন্ন ক্লিনিকে আলাদা হতে পারে। এই খরচ দেওয়া হয়েছে ভারতের কিছু বড় শহর যেমন দিল্লি, মুম্বাই, কলকাতা, চেন্নাই, ব্যাঙ্গালোর, হায়দ্রাবাদ, পুনে, কোচি, ভাইজ্যাগ ইত্যাদির বিভিন্ন স্কিন ক্লিনিকের গড়পড়তা হিসেবে।
আগে ও পরের ফলাফল কেমন?
নিচের ছবিগুলি দেখলে বুঝবেন লেজার স্কিন রিসারফেসিং ত্বকের দৃঢ়তা ও মসৃণতার কতখানি উন্নতি করেছে।
এর কি কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে?
এই অত্যাধুনিক সৌন্দর্যচিকিৎসার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলি জেনে নিন যাতে আপনি আপনার ত্বকের জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন:
- লেজার রিসারফেসিং–এর পরে অল্প লালচে ভাব, ফোলা ও ক্রাস্টিং (crusting) থাকতে পারে যা দুই থেকে পাঁচ দিনে কমে যায় – এই ডাউনটাইম খুব বেশি না।
- গভীর অবধি লেজার চিকিৎসা করলে মুখে ছাল ওঠা ও আস্তরণ পড়া (crusting) অল্প সময়ের জন্য দেখা যেতে পারে।
- যাঁদের ত্বকের রঙ একটু গাঢ়, তারা সঠিকভাবে প্রক্রিয়া–পরবর্তী যত্নের নির্দেশ না মানলে মুখে দাগ হতে পারে বা রঙের তারতম্য থাকতে পারে। যদি আপনি ব্রণর ক্ষতচিহ্ন দূর করতে চান, তবে ত্বকে সক্রিয় ব্রণ থাকলে লেজার স্কিন রিসারফেসিং করা সম্ভব না।
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ –
লেজার স্কিন রিসারফেসিং চিকিৎসা করানোর আগে নিম্নলিখিত কথাগুলি মাথায় রাখবেন:
- এটি একান্ত প্রয়োজনীয় যে আপনি এমন কোনো ক্লিনিকে পরামর্শ করুন যেখানে অভিজ্ঞ ডাক্তার ও সঠিক ভাবে প্রশিক্ষিত থেরাপিস্টরা যথাযথ ভাবে পরীক্ষিত নিয়ম (protocol) মেনে ত্বকের অত্যাধুনিক চিকিৎসাপদ্ধতি অনুসরণ করে থাকেন। ক্লিনিকের সুনাম নিয়ে আপোষ করলে কিন্তু আপনার ত্বকের অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।
- ক্লিনিকে ব্যবহৃত প্রযুক্তিগুলি অত্যাধুনিক, নিরাপদ ও কার্যকরী কিনা জেনে নিন।
- চিকিৎসাপদ্ধতি নির্দিষ্ট করার আগে আপনার চর্মবিশেষজ্ঞর সাথে নিজের মেডিক্যাল হিস্ট্রি বিশদে আলোচনা করে নিন।
- চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে কটি সেশনের প্রয়োজন, খরচ ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (যদি থাকে) – এগুলির ব্যাপারে চিন্তা করুন।
- প্রক্রিয়ার আগে ও পরে ত্বকের যত্নের জন্য যে নির্দেশ দেওয়া হবে তা অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলুন। এতে অনর্থক জটিলতা ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এড়ানো যাবে।
- আপনার ত্বকের উপযোগী প্যারামিটার ঠিক করার আগে চর্মবিশেষজ্ঞ আপনার উপর একটি প্যাচ টেস্ট করে দেখে নিতে পারেন।
- এই এস্থেটিক (aesthetic) প্রক্রিয়ার সঙ্গে ভাল ফল পাওয়ার জন্য ডাক্তার আপনাকে কিছু ওষুধপত্র ব্যবহারের পরামর্শও দিতে পারেন।
আশা করি লেজার স্কিন রিসারফেসিং চিকিৎসার উপর এই আর্টিকলটি আপনার তথ্যসমৃদ্ধ ও সহায়তামূলক লেগেছে।
আপনি ত্বকের ক্ষতচিহ্ন ও বয়সের ছাপ কমানোর জন্য কোন অত্যাধুনিক সমাধান চাইলে একটি নামী স্কিন ক্লিনিকে যোগাযোগ করে লেজার স্কিন রিসারফেসিং চিকিৎসা সম্পর্কে খোঁজ নিতে পারেন। আরো বিশদ তথ্য জানতে, অলিভা ক্লিনিকে দেখা করুন!